ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা মনে করেছিলেন, যেনতেন ভাবে বিকেল চারটা পর্যন্ত প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের ঠেকিয়ে রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে। সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন প্রথমে বেসরকারি ফল ঘোষণা করবে। পরে গেজেট নোটিফিকেশন হলে আর কে পায়? মাননীয় সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি অন্যদের মতোই জনপ্রতিনিধির সুযোগ-সুবিধাগুলো পেতে শুরু করবেন। কিন্তু বেরসিক নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগেই গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনটি বন্ধ করে দিল।