কোন রাজনৈতিক দলের সেবক নয়,
জনগণের সেবক হতে চাই
সংস্কার অতীব জরুরী
নিজস্ব প্রতিবেদক।
পুলিশকে সহযোগিতা করুন
গত কয়েকদিন পুলিশই নারীবিদ্বেষী ও ধর্ষণের মামলায় এবং অন্যান্য চাঞ্চল্যকর আসামীদের গ্রেফতার করেছে। পুলিশ এক্টিভ হয়েছে বলেই বনানীর ছিনতাই হামলার আসামীদের গ্রেফতার করতে পেরেছে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা ও মাঠে আছেন। কিন্তু,তারাও পুলিশ ছাড়া একা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করতে পারবেন না।
পুলিশ পুরোপুরি এক্টিভ না হলে নাগরিক সেবা ও নিরাপত্তা পাওয়ার ক্ষেত্রে জটিলতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়ে যায়।আপনারাও কিভাবে নাগরিকবান্ধব পুলিশ গড়ে তোলা যায়,তা নিয়ে স্পষ্ট রূপরেখা নিয়ে আসুন।
বাংলাদেশ সবার,সকল নাগরিকের। নাগরিকের বিরুদ্ধে যেকোন সহিংসতার বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান। উন্নত দেশ নয় ! নানাবিদ সমস্যা বিদ্যমান। কথায় কথায় রাজপথ দখল , প্রধান উপদেষ্টা ও সচিবালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভবন ঘেরাও কর্মসূচি বহির্বিশ্বে আমাদের ভাবমূর্তির অবনতি সহ রাষ্ট্রবিরোধী কুচক্রীদের সংশ্লিষ্টতার সম্ভাবনা বাড়ায়।সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ও আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান খুঁজতে হবে ।
সরকার আন্তরিক,উদ্যোগী এবং নাগরিকদের দাবি প্রতি সহানুভূতিশীল। কিন্তু, মব মানসিকতা থেকে বের হতে না পারলে এবং পুলিশকে কাজ না করতে দেয়ার শর্ত তৈরি করলে , দৈনন্দিন জীবনে আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা থাকে। আইনশৃঙ্খলা অবনতি মানেই নাগরিক জীবন বিষাদময়।যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে মবের বিচারের মানসিকতা আমাদের পরিত্যাগ করা উচিত।